১। টপোগ্রাফিক বলতে কি বোঝায়?
উত্তর। ভূ-সংস্থান বা টপোগ্রাফি বলতে সাধারণ অর্থে পৃথিবী পৃষ্ঠের প্রকৃত ও বাহ্যিক গঠন এবং সে সঙ্গে ভূ-পৃষ্ঠের উপর কৃত্রিম উপায়ে নির্মিত কার্যাবলির সমাহারকে বুঝায়।
২। ভূ-সংস্থানিক জরিপ কাকে বলে?
উত্তর। যে জরিপ প্রক্রিয়ায় কোনো অঞ্চলের প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম উপায়ে নির্মিত বস্তুপুঞ্জের অনুভূমিক ও উলম্বিক অবস্থান নিরুপন করা হয় এবং সাংকেতিক চিহ্নের মাধ্যমে মানচিত্রে প্রদর্শন করা হয় তাকে ভূ-সংস্থানিক জরিপ বলে।
৩। টপোগ্রাফিক ম্যাপের মুখ্য বৈশিষ্ট্য কি?
অথবা, ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উত্তর: পৃথিবী পৃষ্টের কোনো এলাকার বিভিন্ন ধরনের বস্তুপুঞ্জের ত্রিমাত্রিক (Three Dimensional) অবস্থান চিত্রায়ন। করা।
৪। রিলিফ কি?
কোনো এলাকার ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রে ভূ-পৃষ্ঠস্থ বিভিন্ন বিন্দুর আপেক্ষিক উচ্চতায় তারতম্য বিনির্দেশক চিত্রায়নকে রিলিফ বলে।
৫। রিলিফের উদ্দেশ্য কি?
উত্তর: রিলিফের উদ্দেশ্য গুলো হলো:
(ক) মানচিত্র পর্যালোচনা বা ব্যবহকারী মানচিত্রটিকে প্রকৃত ভূমির মডেল হিসেবে গণ্য করতে সক্ষম হবে।
(খ) মানচিত্রে প্রদর্শিত বিভিন্ন বিন্দুর উচ্চতা সম্পর্কেও সুনির্দিষ্ট ও নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে।
৬। কী কী উপায়ে রিলিফ চিত্রায়ন করা হয়?
অথবা, রিলিফ নকশায়ন প্রক্রিয়া গুলো কি?
উত্তর: নিম্নোক্ত উপায়ে ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রে রিলিফ নকশায়ন করা হয় :-
(ক) হ্যাচার (Hachurs) এর মাধ্যমে
(খ) আকৃতি রেখা (Form Lines) এর মাধ্যমে
(গ) আভাকরণ (Tinting) এর মাধ্যমে
(ঘ) কন্টুর রেখা (Contour Lines) এর মাধ্যমে
৭। হ্যাচার কী?
উত্তর: হ্যাচার হলো ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রে রিলিফ নকশায়নের একটি প্রক্রিয়া। ঢাল অভিমুখী রেখা অঙ্কন
প্রক্রিয়াকে হ্যাচার (Hacher) বলে।
৮। আভাকরণ কী?
উত্তর: আভাকরণ একটি রিলিফ নকশায়ন প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে রিলিফ চিত্রায়ন করা হয়। এতে নির্বাচিত কন্টুর রেখার মধ্যবর্তী ক্ষেত্র এক ধরনের আভা প্রয়োগ করে নকশায়ন করা হয়। পর্যায়ক্রমিক ভাবে পরবর্তী কন্টুর রেখার মধ্যবর্তী ক্ষেত্রে/ অংশে অন্য ধরনের আভা প্রয়োগ করে নকশায়ন করা হয়।
৯। কন্টুর ব্যবধান কী?
উত্তর: পাশাপাশি বিদ্যমান দুটি কন্টুর রেখার উচ্চতা বা উলম্বিক দূরত্বের পার্থক্য বা বিয়োগফল কন্টুর ব্যবধান (Contour
Interval) নামে পরিচিত।
১০। কন্টুর ব্যবধান কী কী প্রভাবক বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উত্তর: কন্টুর ব্যবধান নিম্নোক্ত বিষয়ের উপর নির্ভর করেঃ
(ক) ভূ-পৃষ্ঠের প্রকৃতি।
(খ) মানচিত্রের স্কেল।
(গ) জরিপের উদ্দেশ্য ও ব্যাপ্তি।
(ঘ) সময়, খরচ ও অফিস কার্যাবলি।
১১। মানচিত্রের স্কেল কত হবে, তা কি কি তথ্যের উপর নির্ভর করে?
উত্তর: কোনো মানচিত্রের স্কেল কত হবে তা নির্ভর করে প্রধান মানচিত্রের ইন্সিত সূক্ষ্মতা তথা নির্ভুলতার মাত্রা নিশ্চিত করণার্থে প্রয়োজনীয় ও উপযুক্ত যন্ত্রপাতি নির্বাচন এবং উত্তম তথ্য উৎকৃষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ বহুলাংশে স্কেলের উপর নির্ভরশীল।
১২। কন্টুরিং কী?
উত্তর: যে প্রক্রিয়া বা কলাকৌশলের সাহায্যে কন্টুর মানচিত্র বা কন্টুর নকশা প্রস্তুত করা হয় তাকে কটুরিং বলা হয়।
১৩। ডিজিটাল টপোগ্রাফিক জরিপের ভুল ত্রুটির উৎসগুলো কি কি?
উত্তর: ডিজিটাল টপোগ্রাফিক জরিপের সাধারণ ভুলত্রুটির উৎসগুলো হলোঃ
(ক) সঠিকভাবে কন্টুর বিরতির মান নির্বাচন করা।
(খ) জরিপের মাঠ পদ্ধতি এবং সঠিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার না করা।
(গ) অনুভূমিক নিয়ন্ত্রকের সংখ্যা পর্যাপ্ত না হলে এবং উলম্ব নিয়ন্ত্রকের সূক্ষ্মতার মাত্রা সঠিক না হওয়া।
(ঘ) কন্টুর ব্যবধান সংখ্যা খুব কম হওয়া।
(ঙ) কোনো টপোগ্রাফিক ডিটেইল বাদ পড়া।
১৪। ভূ-সংস্থানিক জরিপের বাস্তব প্রয়োগগুলো কী কী?
উত্তর: নিম্নের ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রের বাস্তব প্রয়োগ উল্লেখ করা হলোঃ
(ক) প্রস্থচ্ছেদ অঙ্কন
(খ) কন্টুর গ্রেডিয়েন্ট ট্রেসিং
(গ) রুট নির্ধারণ
(ঘ) নিষ্কাশন ক্ষেত্রফল পরিমাপন।
(ঙ) দু বিন্দুর মধ্যে দৃশ্যতা নির্ণয়।
(চ) পৃষ্ঠ প্রস্থচ্ছেদ এবং মাটির কাজের পরিমাণ নির্ণয়
১৫। ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রের অনুমোদিত স্কেলগুলো কি কি?
উত্তর: ভূ-সংস্থানিক জরিপে, মানচিত্রে প্রস্তুতকরণে সুপারিশকৃত স্কেলের সীমারেখা হলোঃ
১ সে. মি অনুপাত 2.50 কি. মি (R.F = 125000 ) থেকে
১ সে. মি অনুপাত 0.25 কি. মি (R.F= 125000)
১৬। টোটাল স্টেশন কি?
উত্তর: টোটাল স্টেশন হলো জরিপকার্যের একটি অত্যাধুনিক জরিপ যন্ত্র, যার সাহায্যে ইলেকট্রিক পদ্ধতিতে কোনো স্টেশনের যাবতীয় তথ্যাদি অতিসহজেই নির্ণয় করা যায়।
১৭। টোটাল স্টেশনের যে কোনো ৫টি উপাংশের নাম লেখ।
উত্তর: টোটাল স্টেশনের ৫টি উপাংশের নাম হলোঃ
ক) হাতল
খ) যন্ত্রের উচ্চতা চিহ্ন
গ) ব্যাটারী কভার
ঘ) ডিসপ্লে
ঙ) পিপ সাইট
১৮। EDM এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তর: Electronic Distance Measurement.
১৯। GPS এর পূর্ণরূপ কি?
উত্তর: Global Positioning System.
২০। GPS এর মূলনীতি কি?
উত্তর: GPS এর মূলনীতি হচ্ছে স্যাটেলাইট এবং রিসিভারের মধ্যবর্তী দূরত্ব পরিমাপ।
২১। জিপিএস দ্বারা কি কি কাজ সম্পাদন করা যায়?
অথবা, জিপিএস রিসিভারের কাজ কি?
উত্তর: GPS এর কাজের তালিকা নিম্নরূপ:
১। কোনো স্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ জানা যায়।
২। কোনো স্থানের উচ্চতা নির্ণয়।
৩। ভ্রমণের দূরত্ব ও গতি নির্ণয়।
৪। বিয়ারিং নির্ণয়।
৫। কোনো স্থানের সময় ও তারিখ নির্ণয়
২৪। দু স্টেশনের মধ্যবর্তী ও অনুভূমিক দূরত্ব নির্ণয়ের সূত্রটি নোটিশসহ লেখ।
উত্তর: দুইটি স্টেশনের মধ্যবর্তী অনুভূমিক দূরত্ব নির্ণয়ের সূত্রটি হলো: d= (R+h)xLR
এখানে,
R = পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ ৬৯৮১ কি. মি
d = দু'স্টেশনের মধ্যবর্তী অনুভূমিক দূরত্ব।
I = দু' স্টেশনের মধ্যবর্তী জিওডেটিক দূরত্ব।
L = গড় সমুদ্রতলে লঘুকৃত দু'স্টেশনের মধ্যবর্তী দূরত্ব।
h = যে স্টেশন থেকে পর্যবেক্ষন নেওয়া হয় সে স্টেশনের উচ্চতা।
২৫। টোটাল স্টেশনের যে কোনো দশটি উপাংশের নাম লেখ।
উত্তর: ১০টি উপাংশের নাম নিড়বরূপ:
ক। হ্যান্ডেল বা হাতল
খ। হ্যান্ডেল আটকানো ক্রু
গ। যন্ত্রের উচ্চতা চিহ্ন
ঘ। ব্যাটারী কভার
ঙ। অপারেশন প্যানেল
চ। অনুভূমিক ক্ল্যাম্প
ছ। উলম্ব ক্ল্যাম্প
জ। পিপ সাইট
ঝ। যন্ত্রের কেন্দ্র চিহ্ন
ঙ। ডিসপ্লে
২৬। জিপিএস সংশ্লিষ্ট উপকরণগুলো নাম লেখ।
উত্তর: জিপিএস সংশ্লিষ্ট উপকরণ গুলো নিম্নরূপ:
ক) Canvas Carrying Case.
খ) Swivel Mounting Bracket.
গ) External Power/Data Cable
ঘ) PC Cable
ঙ) External Power Cables.
চ) PC cable with cigarette Lighter adapter.
২৭। টোটাল স্টেশনের ব্যবহার লেখ।
উত্তর: টোটাল স্টেশনের সাহায্যে যে সকল কাজ করা যায় তার কাজ তালিকা নিচে দেওয়া হলোঃ
ক) কোণ পরিমাপ
খ) দূরত্ব পরিমাপ
গ) স্থানাঙ্ক পরিমাপ
ঘ) অফসেট পরিমাপ
ঙ) পয়েন্ট প্রজেকশন
চ) ক্ষেত্রফল নির্ণয়
ছ) ডাটা রেকর্ডিং
জ) জব নির্বাচন ও মুছা
ঝ) ডাটা রেজিস্টারিং
ঞ) আউটপুট জব ডাটা
২৮। কন্টুর গ্রেডিয়েন্ট কি?
উত্তর: ভূমিপৃষ্টের উপরে যে রেখা অনুভূমিক তলের সাথে একটি অপরিবর্তনীয় ঢাল (Constant Slope) বজায় রেখে অগ্রসরমান হয়, তাকে গ্রেড কন্টুর বা কন্টুর গ্রেডিয়েন্ট বলে।
২৯। কন্টুর রেখা কোন অবস্থায় একত্রে মিলিত হয়?
উত্তর: ভিন্ন উচ্চতার কন্টুর রেখা কেবলমাত্র ঝুলন্ত ক্লিপ অথবা গিরিগুহার ক্ষেত্রে পরস্পর মিলিত হয়।
৩০। কন্টুরের দুটি ব্যবহার লেখ।
উত্তর: কন্টুরের দুটি ব্যবহার হলোঃ
ক) ভূ-পৃষ্ঠের অবস্থা দেখানোর জন্য সেকশন অঙ্কন।
খ) বিভিন্ন বিন্দুর আপেক্ষিক উচ্চতা জানা।
৩১। বড় স্কেল ও ছোট স্কেলের মাথ্যে পার্থক্য কি?
উত্তর: বড় ও ছোট স্কেলের মূল পার্থক্য হলো, বড় স্কেল দিয়ে নকশা অঙ্কন করা হয় এবং ছোট স্কেল দিয়ে ম্যাপ অঙ্কন করা হয়।
৩২। ভূ-সংস্থানিক মানচিত্র কাকে বলে?
উত্তর: ভূ-সংস্থান বলতে সাধারণ অর্থে পৃথিবী পৃষ্ঠের আকৃতি ও গঠন এবং সে সঙ্গে ভূপৃষ্ঠে কৃত্রিম
উপায়ে নির্মিত কার্যাবলির সমাহারকে বুঝায়।
৩৩। ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রের আয়তন বের করা যায় কত প্রকারে ও কি কি?
উত্তর: ভূ-সংস্থানিক মানচিত্রের আয়তন তিন প্রকারে বের করা যায়, যথা
ক) প্রস্থচ্ছেদ প্রক্রিয়া (Cross Section Method)
খ) স্পট লেভেলের প্রক্রিয়া (Spot Level Method)
গ) কন্টুর প্রক্রিয়া (Contour Method)
৩৪। কন্টুর কাকে বলে?
উত্তর: ভূ-পৃষ্টের উপরিভাগে সমউচ্চতা বা সমুদ্র পৃষ্ঠস্থ গড় উপাত্ততল থেকে উলম্বিক দূরত্বের অবস্থিত বিন্দু সমূহের সংযোজক রেখাই কন্টুর নামে পরিচিত।
৩৫। প্রিজময়েড বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: প্রিজময়েড বলতে এমন এক ঘনককে বুঝায় যার প্রাপ্ত মুখসমূহ পরস্পর সমান্তরাল তলে বিদ্যমান থাকে এবং যে কোনো দুটি বহুভুজ সমন্বয়ে গঠিত হতে বহুভূজসমূহ সমসংখ্যক বাহুবিশিষ্ট হবে।
৩৬। গ্রেড কন্টুর কোথায় ব্যবহার করা যায়?
উত্তর: কন্টুর গ্রেডিয়েন্ট প্ল্যান, সড়ক বা মহাসড়ক, রেলপথ, খাল বা অন্য কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থার লাইন নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়।
৩৭। ডিজিটাল টপোগ্রাফিক জরিপের মাঠ পর্যায়ের কাজগুলো কি কি?
উত্তর: ডিজিটাল টপোগ্রাফিক জরিপের মাঠ পর্যায়ের কাজগুলো হলো:
ক) অনুভূমিক অবস্থানায়ন
খ) কন্টুর অবস্থানায়ন
গ) বিস্তারিত/ খুঁটিনাটি বিষয়াদি চিত্রায়ন।
৩৮। প্লানিমিটার কি?
উত্তর: প্লানিমিটার এক প্রকার যন্ত্র। যার সাহায্যে অতি দ্রুত নকশার ক্ষেত্রফল নির্ণয় করা যায়। এ ছাড়াও আধুনিক প্লানিমিটার দ্বারা কোনো রেখার দৈর্ঘ্য, পরিসীমা ক্ষেত্রের, বৃত্তের ব্যাসার্ধ, কোনো বিন্দুর স্থানাঙ্ক, কোণের মান ইত্যাদি নির্ণয় করা যায়।
৩৯। প্লানিমিটার কয় প্রকার?
উত্তর: প্লানি মিটার তিন প্রকার, যথা:
ক) রোলার প্লানিমিটার।
খ) অ্যামসলার পোলার প্লানিমিটার।
গ) আধুনিক প্লানিমিটার।
৪০। ট্রেস বিন্দু কী?
উত্তর: ট্রেস বিন্দু হলো প্লানিমটারের গোলাকার অংশ, যা ট্রেসিং বাহু (Tracing Arm) এর মাথায় সংযোজিত থাকে, ট্রেস বিন্দুর সাহায্যে পরিমাপকৃত জায়গার বিন্দু সমূহ পর্যবেক্ষণ করা যায়।
৪১। প্লানিমিটারের সাহায্যে ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্রটি লেখ।
উত্তর: প্লানিমিটারের সাহায্যে ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্রটি হলো: A = M (F-I±10N+C)
৪২। শূন্য বৃত্ত কাকে বলে?
উত্তর: শূন্য বৃত্ত বা সংশোধন বৃত্ত বলতে ঐ বৃত্তকে বুঝায়, যার পরিধির চারদিকে ট্রেসিং পয়েন্ট ঘুরালে পাঠে কোনো পরিবর্তন ব্যতীত চাকা কোনো আবর্তন বা ঘূর্নণ না করে কেবলমাত্র গড়ায়ে অগ্রসর হয়।
৪৩। গুনিতক ধ্রুবক বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: গুনিতক ধ্রুবক (Multiplying Constant) বলতে বোলারের প্রতি আবর্তন বা ঘূর্ণনে যে একক পরিমাণ ক্ষেত্র পরিগ্রহ করে তার সংখ্যাকে বুঝায়। সংখ্যাভিত্তিক এর মান LD এর সমান।
৪৪। ক্ষেত্রফল নির্ণয়ে কী কী নিয়ম প্রয়োগ করা হয়?
উত্তর: ক্ষেত্রফল নিরূপনে নিম্নোক্ত নিয়ম প্রয়োগ করা হয়ঃ-
ক) মধ্য অর্ডিনেট রুল
খ) গড় অর্ডিনেট রুল
গ) ট্রাপিজয়ডাল রুল
ঘ) সিম্পসনস রুল
৪৫। সিম্পসনস রুলের নিয়ম লেখ।
উত্তর: প্রথম ও শেষ অর্ডিনেটের সাথে বিজোড় সংখ্যক অর্ডিনেটগুলোর যোগফলের দ্বিগুন ও জোড় সংখ্যক অর্ডিনেটগুলোর চারগুন যোগ দিয়ে মোট যোগফলকে সাধারণত দূরত্ব দিয়ে ভাগ দিলেই উক্ত ক্ষেত্রফল পাওয়া যাবে।
৪৬। গুনিতক ধ্রুবকের সংখ্যাভিত্তিক মান কত?
উত্তর: গুনিতক ধ্রুবকের সংখ্যাভিত্তিক মান LD এর সমান।
৪৭। ক্লিনোপোল কী?
উত্তর: কন্টুর প্রক্রিয়ায় প্লেন টেবিলের সাথে এবং বিস্তারিত নকশা প্রনয়নে ক্লিনোপোল ব্যবহার করা হয়।
৪৮। অ্যামসলার পোলার প্লানিমিটারের বিভিন্ন অংশের নাম লেখ।
উত্তর: অ্যামসলার পোলার প্লানিমিটারের বিভিন্ন অংশের নাম হলো:
i) Tracing Arm
ii) Anchor Arm
iii) Anchor
iv) Tracing Point
v) Hinge
vi) Wheel
vii) Graduated Drum
viii) Disk
ix) Magnifier
x) Adjusting screw
৪৯। আয়তন নিরুপনের পদ্ধতি কয়টি ও কি কি?
উত্তর: আয়তন নিরুপনের পদ্ধতি তিনটি, যথা:
ক) প্রস্থচ্ছেদ প্রক্রিয়া
খ) স্পট লেভেল প্রক্রিয়া
গ) কন্টুর প্রক্রিয়া
৫০। প্রস্থচ্ছেদ প্রক্রিয়া কি কি ভাগে বিভক্ত?
উত্তর: প্রস্থচ্ছেদ প্রক্রিয়া নিম্নোক্ত ভাগে বিভক্ত, তা হলো:
ক) লেভেল সেকশন
খ) দ্বি-লেভেল সেকশন
গ) ত্রি-লেভেল সেকশন
ঘ) পার্শ্বটিলা দ্বিলেভেল সেকশন
ঙ) বহুতল সেকশন
৫১। প্রিজময়ডাল শুদ্ধতা বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: প্রিজময়ডাল শুদ্ধতা বলতে প্রান্ত ক্ষেত্রফল ভিত্তিক যা ট্রাপিজিয়ডাল সূত্র অনুযায়ী নিরুপিত আয়তন এবং প্রিজময়ডাল সূত্র অনুযায়ী নিরুপিত আয়তন পার্থক্যকে বুঝায়।
৫২। সেটিং আউট ওয়ার্ক কাকে বলে?
উত্তর: পরিকল্পনা অনুযায়ী কোনো প্রকল্প কাঠামো যেমন- দালান, সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট, সুড়ঙ্গপথ ইত্যাদি নির্ধারিত স্থানে নির্মাণ করার জন্য এর ভিত্তি বা অ্যালাইনমেন্ট নকশা অনুযায়ী ভূমিতে সঠিকভাবে চিহ্নিত করার কৌশলকে সেটিং আউট ওয়ার্ক বলে।
৫৩। দাগমারি কী?
উত্তর: ভিত্তির মাটি খননের জন্য মাটি খননের পরিসীমা চিহ্নিতকরণকে দাগমারি বলে।
৫৪। রুট সার্ভের ধারাবাহিক ধাপগুলো লেখ।
উত্তর: রুট সার্ভের ধাপগুলো হলো:-
ক) পরিদর্শন জরিপ
খ) প্রাথমিক জরিপ
গ) নির্বাচন জরিপ
ঘ) নির্মাণ জরিপ
৫৫। বাস্তুসংস্থান পদ্ধতিগুলোর নাম লেখ।
উত্তর: বাস্তুসংস্থাপনের পদ্ধতিগুলো হলো:
ক) কেন্দ্রীয় পদ্ধতি
খ) বাটারবোর্ড পদ্ধতি
গ) কেন্দ্রীয় রেখা স্থাপন পদ্ধতি।
ঘ) থিওডোলাইটের সাহায্যে
৫৬। বোনিং ইন বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: লেভেল যন্ত্রের মাধ্যমে সঠিকভাবে সুনির্দিষ্ট করে পোঁতা দুটি খুঁটির মাঝে এক বা একাধিক বিন্দু বোনিং রডের মাধ্যমে একই লেভেলে কোনো নির্দিষ্ট গ্রেডিয়েন্টে স্থাপন প্রক্রিয়াকে বোনিং ইন বলা হয়।
৫৭। প্রোফাইল বোর্ড বলতে কী বুঝায়?
উত্তর: প্রোফাইল বোর্ড সাইট রেইলের অনুরূপ। তবে এটি ইমারতের কোণায় পার্শ্ব নির্দেশনার্থে ব্যবহার করা হয়। প্রতি কৌনিক পেগের নিকটে একটি করে প্রোফাইল বোর্ড খাড়াভাবে স্থাপন করা হয়। প্রতিটি প্রোফাইল বোর্ড একটি অনুভূমিক বোর্ড এবং দুটি ক্রস বোর্ডের সমন্বয়ে গঠিত হয়।
৫৮। পেপার লোকেশন কী?
উত্তর: প্রাথমিক জরিপ ম্যাপ, ভূমির লম্বালম্বি ছেদ দৃশ্য এবং আপেক্ষিক অবস্থা ইত্যাদি সতর্কতার পর্যালোচনা করে "পরখ ও ভুল (Trial and Error) পদ্ধতিতে ম্যাপের উপর একে অভিক্ষেপিত লাইনটির চূড়ান্ত অবস্থান চিহ্নিত করা হয়। ম্যাপে অঙ্কিত ও নতুন অভিক্ষেপিত রেখাকে পেপার লোকেশন বলে।
৫৯। অফসেট পেগ কী?
উত্তর: ইমারতের কোনাসমূহ সাইট গ্রিডের স্টেশন থেকে পোলার প্রক্রিয়ার (Measurement by Polar System) নির্বাচন করা হয়। এরূপে নির্বাচিত হওয়ার পর নির্বাচিত বিন্দুর ভূমিতে কর্ণার পেগ (Cormer Peg) পুঁততে খনন কাজ চলাকালে এ সকল কর্ণার পেগ স্থানচ্যুত হয়। তাই এ সকল স্থানচ্যুত কর্ণার সংক্রান্ত ঝামেলা পরিহার করার নিমিত্তে প্রকৃত কৌনিকবিন্দু থেকে দূরত্বের ব্যবধানে অবস্থিত রেখায় অতিরিক্ত পেগ যা প্রকৃত অর্থে অফসেট পেগ
নামে পরিচিত।
৬০। সেটিং আউট ওয়ার্ক কাকে বলে?
উত্তর: পরিকল্পনা অনুযায়ী কোনো প্রকল্প কাঠামো যেমন- দালান, সড়ক, ব্রিজ, কালভার্ট, সুড়ঙ্গপথ ইত্যাদি নির্ধারিত স্থানে নির্মাণ করার জন্য এর ভিত্তি বা অ্যালাইনমেন্ট নকশা অনুযায়ী ভূমিতে সঠিকভাবে চিহ্নিত করার কৌশলকে সেটিং আউট ওয়ার্ক (Setting Out Work) বলে।
৬১। সেটিং আউটের উদ্দেশ্য দুটি কি কি?
উত্তর: সেটিং আউটের উদ্দেশ্য হলো:
ক) নির্মিতব্য কাঠামো আপেক্ষিক ও পরম অবস্থানের ত্রিমাতৃক পরিমাপে সঠিকতার সাথে স্থাপিত, যাতে এটি আকারে, প্ল্যান, অবস্থানে এবং উচ্চতায় সঠিক হয়।
খ) সেটিং আউট প্রক্রিয়া একবার শুরু হলে নির্মাণ কার্য ব্যবহৃত না করে তাড়াতাড়ি করা আবশ্যক।
৬২। সুড়ঙ্গ জরিপ বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: সুড়ঙ্গ হলো একটি ভূগর্ভস্থ পথ। এটা রেলওয়ে, হাইওয়ে ও বড় বড় শহরে হাইড্রোইলেকট্রিক প্রোজেক্ট নির্মাণে সুড়ঙ্গ পথ তৈরী করা হয়। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যে জরিপ করা হয় তাকে সুড়ঙ্গ জরিপ বলে।
৬৩। জিওডেটিক সার্ভের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর: জিওডেটিক সার্ভের প্রধান উদ্দেশ্য হলো পৃথিবীর পৃষ্ঠতলের বিভিন্ন দূরবর্তী স্থানগুলোর সুনির্দিষ্ট অবস্থানের হিসাব করা।
৬৪। জিওডেটিক কন্ট্রোল পয়েন্টার কী?
উত্তর: জিওডেটিক নিয়ন্ত্রন হলো নির্দিষ্ট পয়েন্টগুলোর একটি সেট, যা শুধুমাত্র সামঞ্জস্যপূর্ণ পয়েন্টগুলোকে ধারন করে। যদি কোনো জিওডেটিক নিয়ন্ত্রনে অসঙ্গতিপূর্ণ বিন্দু থাকে তবে এটি একটি অসঙ্গতিপূর্ণ জিওডেটিক নিয়ন্ত্রণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
৬৫। অক্ষাংশ বলতে কি বুঝায়?
উত্তর: অক্ষাংশ হলো একটি কৌনিক পরিমাপ, যা নিরক্ষরেখা (Equator) থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে কোনো বস্তুর অবস্থান নির্দেশ করে। এটিকে গ্রিক বর্ণ (Ø= ফাই) দিয়ে সাধারণত নির্দেশ করা হয়। প্রতিটি মেরুস্তর ৯০° অক্ষাংশের পরিমাপ হচ্ছে ৯০ ডিগ্রি উত্তর মেরু ৯০ ডিগ্রি, উত্তর এবং দক্ষিন মেরুস্তর ৯০° দঃ। ০° সমান্তরাল অক্ষাংশকে বিষুব বা নিরক্ষরেখা বলা হয়। এ রেখাটিই পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে বিভক্ত করেছে।
৬৬। স্থির পয়েন্ট জরিপ কী?
উত্তর: স্থির পয়েন্ট জরিপ চিহ্নিত পয়েন্ট, জরিপ স্থলের বৈশিষ্ট্য ইত্যাদির সমন্বয় করে সঠিকভাবে পুনঃসংশোধন করা হয়। এ চিহ্নগুলো স্থায়ী বা অস্থায়ী হয়ে থাকে, যাতে তারা ভবিষ্যতে কিছু সময়ে পুনঃরুত্থিত হতে পারে।
৬৭। পিক আপ জরিপ কী?
উত্তর: এটি এমন বৈশিষ্ট্যগুলোর সমন্বয় করে যা কোনো স্কুলের বৈশিষ্ট্য নয় এবং যা সঠিকভাবে পুনঃবিবেচনা করা যায় না। পিক-আপ সার্ভেগুলোর বৈশিষ্ট্য পৃথক পয়েন্টগুলোকে পুন:চুক্ত করা যায় না।
৬৮। RTK বেস জিপিএস এর ব্যবহার লেখ।
উত্তর: আমরা জানি, RTK হলো একটি স্যাটেলাইট নেভিগেশন কৌশল, যা সাধারণ নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে:-
ক) ভূমি জরিপ
খ) হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ
গ) মনুষ্যবিহীন বিমান বাহন বা ড্রোন পরিচালনা
ঘ) দূরত্ব পরিমাপ
ঙ) কোণ পরিমাপ
চ) লেভেলিং
ছ) অবস্থান নির্ধারণ
জ) ডেটায় এবং সিস্টেম সমন্বয়কারক ইত্যাদি।
১। কোন রাস্তার গঠন তলে ভরাট প্রস্থ 10 মিটার পার্শ্বচাল (Slope) 2:1 এবং গড় গভীরতা 5 মিটার। রাস্তাটি 220 মিটার কন্টুর হতে 280 মিটার কন্টুর পর্যন্ত 1:40 গড় ঢালে (দীর্ঘমুখী) নির্মাণ কাজ হয়েছে। মাটির কাজের পরিমান নিরূপন কর।
সমাধান:
দেওয়া আছে,
প্রস্থ, b=10 মিটার
পার্শ্বঢাল, n=2 মিটার
গভীরতা, h=5 মিটার
রাস্তার উচ্চতার পার্থক্য = (280-220) মিটার = 60 মিটার
রাস্তার দৈর্ঘ্য= 60×40=2400 মিটার
প্রস্থচ্ছেদীয় ক্ষেত্রফল, A= (b+nh)h
= (10+2x5)x5
= 100 বর্গমিটার
মোট আয়তনঃ V = দৈর্ঘ্য x ক্ষেত্রফল
= 2400 x 100
= 2,40,000 ঘনমিটার (উত্তর)
২।একটি জলাধারের কন্টুর ম্যাপ 1:300 স্কেলে অঙ্কিত 1 এতে 25, 30 এবং 35 RL কন্টুর রেখা বেষ্টিত এলাকার ক্ষেত্রফল যথাক্রমে 3.520 বর্গসেন্টিমিটার, ৩.৫২০ বর্গসেন্টিমিটার এবং ৪.২০১ বর্গসেন্টিমিটার হলে, জলাবারের ধারণ ক্ষমতা নির্ণয় কর।
সমাধান: ম্যাপের স্কেল অনুসারে, = 1 ব: সেঃ মি
= 300x300 বর্গসেন্টিমিটার
= 90000 বর্গসেন্টিমিটার
= 9 বর্গমিটার
d= 5 মিটার
R.L 25 হলে, ক্ষেত্রফল A₁=9x2.603=23.427 m²
R.L. 30 হলে, ক্ষেত্রফল A2=9x3.520-31.680 m²
R.L 35 হলে, ক্ষেত্রফল A3=9x4.201=37.809 m²
পানিধারণ ক্ষমতা:
ক) ট্রাপিজয়ডাল নিয়মে:
V = (A1+A32+A2 )
(23.427+37.809 2+31.680)×5
= 62.298 x 5 = 311.49 m³
খ) প্রিজময়ডাল নিয়মে:
V = d3 (A1 + A3 + 4 × A₂)
=5/3 (23.427+37.809+4x31.680)
= 313.26 m³
৩। নিচে দেয়া স্পষ্ট লেভেলের তথ্যাদি হতে ভূমিটি যদি 40.50 মিটার আর, এল, এ সমতল করতে হয় তবে কি পরিমান মাটি ভরাট করতে হবে, নির্ণয় কর। [COXDA-2019
সমাধান: 40.50 R.L এ মাটি সমতল করতে হলে, মাটি ভরাটের উচ্চতা প্রতি কোনায়
1.00 0.95 0.90 1.40
2.00 1.35 0.50 1.20
1.29 1.15 1.50
ভরাটের গড় উচ্চতা (প্রত্যেক কোনায়)
1.325 0.925 1.000
1.447 1.125 1.067
.:. নির্ণেয় মাটি ভরাটের পরিমান
= 10x10 (1.325+0.925+1.000+1.447+1.125)+1/2 x10
= 635.55 m³ (Ans).
৪। অ্যাঙ্কর বিন্দুর নকশার ভিতরে 1:200 স্কেলে অঙ্কিত একটি নকশার ক্ষেত্রফল প্লানিমিটারের সাহায্যে মাপা হল। ট্রেসিং বাহু সাধারণ স্কেলে রেখে প্রারম্ভিক ও চূড়ান্ত পাঠমান পাওয়া গেল যথাক্রমে 8.325 এবং 6.320। ডায়ালের শূন্য বিন্দুটি সূচক চিহ্নকে ২ বার উল্টো দিকে অতিক্রম করলে ক্ষেত্রটির ক্ষেত্রফল নির্ণয় কর।
যন্ত্রের ধ্রুবকের মান C-23.2501
সমাধান:
এখানে,
M=100
F=6.320
I=8.325
N=2 (-ve)
C= 23.250
আমরা জানি,
ক্ষেত্রফল = M (F-I-10C)+C
= 100 (6.320-8.325-10x2+23.250)
= 100 x 1.245
= 124.5 বর্গ সে. মি
নকশার স্কেল = 1:200
1 বর্গ সে.মি. = 200×200 বর্গ সেমি
= 40000 বর্গ সে.মি
= 4 বর্গ মি.
ক্ষেত্রফল = 4×124.5
= 498 বর্গ মি. (উত্তর
৫। প্লানি মিটারের অ্যাঙ্কর পয়েন্ট ক্ষেত্রের বাহিরে অবস্থিত অবস্থায় প্রাপ্ত নিম্নোক্ত পাঠ থেকে ক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল নির্ণয় কর। ইনডেক্স চিহ্ন ঘড়ির কাটার দিকে কাজ করে।
সমাধান:
প্রাথমিক পাঠ = 7.875
চূড়ান্ত পাঠ = 3.086
M= 10 বর্গ ইঞ্চি
N=2
আমরা জানি,
ক্ষেত্রফল A = M(F-I+10N)
=10 (3.086-7.875+10x2)
= 10 x 15.211
= 152.11 বর্গ ইঞ্চি
৬। শিকল রেখা বরাবর 10m পর পর লম্ব অফসেট নিয়ে কোন ক্ষেত্রের সীমানা রেখা পর্যন্ত নিম্নলিখিত অফসেট গুলে পাওয়া গেল (মিটারে): 9.70, 14.20, 20.50, 17.20, 17.50m 13.80, 11.10 ক্ষেত্রটির ক্ষেত্রফল হেক্টরে কত হবে তা সিম্পসনের নিয়মে বের কর।
সমাধান:
দেওয়া আছে,
D=10 m, Q4=17.20
01=9.70, 05=17.50
02=14.20, 06=13.80
03=20.50, 07=11.10
আমরা জানি,
সিম্পসনের নিয়মে ক্ষেত্রফল, Δ=13[(01+07)+4(02+04+06)+2(03+05)]
103 =[(9.70 +11.10)+4(14.20 + 17.20 + 13.80) + 2(20.50 + 17.50)]
= 925.33 m²
= 0.09253 হেক্টর
১ হেক্টর = 10,000 m²) (উত্তর)
সমস্যা ৭: একটি শিকল রেখা হতে একটি বাকা সীমানা রেখায় 15m পর পর নিম্নরূপ অফসেট পাওয়া গেল। শিকল রেখাও সীমানার মধ্যবর্তী স্থানের ক্ষেত্রফল হেক্টরে বের কর। অফসেট সমূহ 0.0, 2.75, 3.85, 3.80, 4.70, 3.65, 5.00, 5.90
সমাধান:
এখানে,
d=15 m, 04=3.80
n=7, 05=4.70
01=0.0, 06=3.65
02=2.75, 07=5.00
03=3.85, 08=5.90
১।গড় কোটি নিয়মে:
ক্ষেত্রফল ∆= n×dn+1 [01+02+03+04+05+06+07+08]
= 7x157+1[0.0+2.75 +3.85 +3.8 +4.70 +3.65 +5.00 +5.90]
= 1058 x29.65
= 389.156 m²
= 0.0389156 [1 হেক্টর = 10,000 m²] [Ans]
২। ট্রাপিজয়ডাল নিয়ম:
ক্ষেত্রফল ∆= [01+082+02+03+04+05+06+07]
= 15[0.0+ 5.90 2 +2.75+3.85+3.8+4.70+3.65+5.00]
= 15 x 26.7
= 400.5 m²
= 0.04005 হেক্টর [1 হেক্টর = 10,000 m²] [Ans]