বাংলা - ২০
১। এক কথায় প্রকাশ করুন
ক) এখনো আসে নাই এমন = অনাগত
খ) একই মায়ের সন্তান = সহোদর
গ) চৈত্র মাসের ফসল = চৈতালী
ঘ) হুল করে কাঁদা =
ঙ) পরিহার করা যায় না যা = অপরিহার্য
২। লিঙ্গান্তর করুন
ক) সাধক =
খ) ষষ্ঠ =
গ) সাধু = সাধুনী
ঘ) সরল = সরলা
ঙ) বিদ্বান = বিদুষী
৩। বিপরীত শব্দ লিখুন
ক) অনাবিল = আবিল
খ) অবনত = উন্নত
গ) অণুরাগ = বিরাগ
ঘ) উপরোধ = অনুরোধ
ঙ) উষা = সন্ধ্যা
৪। অনুচ্ছেদ লিখন “মুজিবনগর সরকার”
ভূমিকা: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের এক উজ্জ্বল অধ্যায় হলো- মুজিবনগর সরকার। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে গঠন এবং ১৭ এপ্রিল শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে মুজিবনগর সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেপথ্যে নীতিনির্ধারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে বিভক্ত ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয় গঠনের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরীন কর্ম পরিকল্পনা ও বৈদেশিক সমর্থন আদায়ে এই সরকারের অবদান অনস্বীকার্য। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ ও উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামসহ সরকারের সকল নীতি নির্ধারণী ব্যক্তিদের জোর তৎপরতার মধ্য দিয়েই ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়।
মুজিবনগর সরকার: মুক্তিযুদ্ধকালীন গঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অর্থাৎ প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার, মুজিবনগর সরকার নামে পরিচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে মুজিবনগর সরকারের অবদান অপরিসীম। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল বর্তমান মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলায় মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহণ করেছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন এই সরকারের প্রধান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে এই সরকারের নামকরণ করা হয় মুজিবনগর সরকার। প্রতিষ্ঠাকালীন মুজিবনগর সরকারের সদর দপ্তর মুজিবনগরে স্থাপিত হলেও পরবর্তীকালে এর সদর দপ্তর কলকাতার ৮ নং থিয়েটার রোডে স্থানান্তরিত করা হয়।
মুজিবনগর সরকার গঠনের পটভূমি: ২৫ মার্চ রাতে অপারেশন সার্চলাইট সংগটিত হওয়ার সময় যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পাকিস্তানি বাহিনী গ্রেফতার করে তার আগ মুহূর্তে ২৫ মার্চ দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যান। এরপর ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর পক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। মূলত এই দিন হতেই বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের পরিচয় ফুটে উঠে। এদিকে ২৫ মার্চের ভয়াবহ গণহত্যার সময় আওযামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতা তাজউদ্দিন আহমদ নিজ বাসভবন ছেড়ে পালিয়ে যান এবং সরকার গঠনের পরিকল্পনা করেন। এরই মধ্যে ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় তিনি ফরিদপুর-কুষ্টিয়া পথে পশ্চিম বাংলার সীমান্তে পৌঁছান। তার সাথে ছিলেন ব্যারিস্টার আমীর-উল-ইসলাম। তারা ৩১ মার্চ মেহেরপুর সীমান্ত অতিক্রম করলে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মহাপরিদর্শক গোলক মজুমদার যথোপযুক্ত সম্মান প্রদর্শনপূর্বক তাদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে কেউকের পূর্বে এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা অজউদ্দিন আহমেদকে জিজ্ঞাসা করলেন যে স্বাধীন বাংলাদেশের পক্ষে কোনো সরকার গঠিত হয়েছে কিনা। সেজন্য বৈঠকে তাজউদ্দিন ইন্দিরা গান্ধীকে বলেন ২৫/২৬ মার্চেই বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠন করা হয়েছে। শেখ মুজিব সেই স্বাধীন সরকারের প্রেসিডেন্ট আর আমি অর্থাৎ (তাজউদ্দিন) প্রধানমন্ত্রী। এভাবেই বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠিত হয়।
আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার গঠন: ইন্দিরা গান্ধীর সাথে বৈঠক শেষে তিনি বাংলাদেশকে সর্বপ্রকার সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিলে তাজউদ্দিন আহমদ আওয়ামী লীগের M.N.A এবং M.P.A দের কুষ্টিয়া জেলার সীমান্তে অধিবেশন আহ্বান করেন। উক্ত অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে মুক্তিযুদ্ধ ও সরকার পরিচালনার জন্য মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হয়। ১০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে বাষ্ট্রপতি করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ঘোষণা করা হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দিনকে প্রধানমন্ত্রী করে মন্ত্রিপরিষদ গঠন করা হয়। ১১ এপ্রিল বাংলাদেশ বেতারে মন্ত্রিপরিষদ গঠনের ঘোষণা দিয়ে ভাষণ প্রদান করেন তাজউদ্দিন আহমদ।
মুজিবনগর সরকারে কাঠামো বা মন্ত্রিসভা নিম্নে দেওয়া হলোঃ
রাষ্ট্রপতি - বঙ্গবন্ধু শেখ মুজুির রহমান
উপ-রাষ্ট্রপতি - সৈয়দ নজরুল ইসলাম
প্রধানমন্ত্রী - তাজউদ্দিন আহমদ
অর্থমন্ত্রী - ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসনমন্ত্রী - এ.এইচ.এম কামরুজ্জামান
পররাষ্ট্র ও আইনমন্ত্রী - খন্দকার মোশতাক আহমদ
প্রধান সেনাপতি - কর্ণেল (অব.) এম.এ.জি ওসমানী
চিফ অব স্টাফ - কর্ণেল (অব.) আবদুর রব
ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এবং বিমান বাহিনী প্রধান গ্রুপ ক্যাপেন এ.কে. খন্দকার
মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ: মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানটি ছিল সংক্ষিপ্ত। দেশি- বিদেশি ১২৭ জন সাংবাদিক, কিছু গণ্যমান্য বাহির বর্গের উপস্থিতির মাধ্যমে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানাটি হয়েছিল। শশ্ববাক্য পাঠ করান অধ্যাপক ইউসুফ আলী।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ: ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। এই ঘোষণাপত্রটি আগেও ১০ এপ্রিল প্রচার করা হয় এবং এর কার্যকারিতা ঘোষণা করা হয় ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী উভয়েই রীতানুষ্ঠানে বক্তব্য পেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ তার ভাষণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার প্রেক্ষাপট বর্ণনা করেন। প্রধানমন্ত্রী দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের মাধ্যমে বিশ্বের দেশসমূহের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা পরিষদ: মুজিবনগর সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষ্য ছিল দল-মত ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবন্ধ করে তাদের সমর্থনে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করা। এজন্য ন্যাপের মওলানা আবদুল আমিদ খান ভাসানী, অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ, কমিউনিস্ট পার্টির কমরেড মনি সিংহ ও কংগ্রেসের শ্রী মনোরঞ্জন ধরের সমনায়ে। একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়। যারা মুজিবনগর সরকারকে যুদ্ধকালীন সময়ে দেশ পরিচালনায় সহযোগিতা করতো।
স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা: ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকার নীতি নির্ধারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। এই সরাকণর অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সকল ক্ষেত্রেই বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা এবং বাহবিশ্বের সমর্থন আদায়ের জন্য তৎপরতা চালায়। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় গঠন করে দেশের নিগৃশীত-নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং যুদ্ধকালীন সময়ে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের ব্রাবস্থ্য করে। এই সরকারের উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজদের ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাত করে বাংলাদেশের সাহায্যের আবেদন জানালে তিনি সম্মত হন।
স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা : ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে মুজিবনগর সরকার নীতি নির্ধারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। এই সরকার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সকল ক্ষেত্রেই বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা এবং বহির্বিশ্বের সমর্থন আদায়ের জন্য। তৎপরতা চালায়। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় গঠন করে দেশের নিগৃহীত-নিপীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং যুদ্ধকালীন সময়ে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে। এই সরকারের উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাত করে বাংলাদেশের সাহায্যের আবেদন জানালে তিনি সম্মত হন।
বহির্বিশ্বে মুজিবনগর সরকারের তৎপরতা: যুদ্ধকালীন সময়ে বহির্বিশ্বে মুজিবনগর সরকারের কূটনৈতিক তৎপরতা ছিল উল্লেখযোগ্য। তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীকে বিশেষ দূত হিসেবে পাঠানো হয় বহির্বিশ্বে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে সমর্থন ও জনমত আদায়ের জন্য। এছাড়া বাংলাদেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জাপান, সুইডেন ও অন্যান্য কতিপয় প্রভাবশালী দেশের সমর্থন লাভের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা চালানো হয়। তৎকালীন সময়ে কলকাতা, দিল্লি, লন্ডন, ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক ও স্টকহোমসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের মিশন স্থাপন করা ছিল এই সরকারের একটি উল্লেখযোগ্য দিক। এই সরকারের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এপ্রিল মাস থেকে পাকিস্তান দূতাবাসের অনেক বাঙালি পক্ষত্যাগ করে। মে মাসের প্রথম দিকে শেখ মুজিবুর রহমানের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান সরকারের নির্দেশে যুক্তরাষ্ট্রে যান। তার তৎপরতার ফলে বিশ্ব ব্যাংকের একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করে। এছাড়া ১৯৭১ সালের অক্টোবরে মুজিবনগর সরকারের ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলকে জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের জন্য পাঠানো হয়। এই অধিবেশনে উপস্থিত ৪৭টি দেশের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ঘটনা শুনে সহানুভূতি প্রদর্শন করেন। এভাবে মুজিবনগর সরকার মুক্তিযুদ্ধকালীন সময় বহির্বিশ্বের সমর্থন আদায়ে সচেষ্ট ছিল।
উপসংহার: মুজিবনগর সরকার শুধুমাত্র দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষাই নয় বরং বহির্বিশ্বে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে জনসমর্থন আদায়ের জন্য জোর তৎপরতা চালায়। মুজিবনগর সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার কারণেই বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিশ্বের মানচিত্রে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে আর্বিভূত হয়। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সাথে এই সরকারের ভূমিকা ছিল অনন্য। তাই আমাদের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে মুজিবনগর সরকারের নাম।
ইংরেজি - ২০
5. Fill in the blanks
a) The girl is worst_____figure work.
b) We had to depended_____our parents until 20.
c) I had been working in this office_____2005.
d) Rizwana is married______Rizwan.
e) Humayun is senior to Tipu_______three years.
Answer: a) at, b) on, c) Since, d) to, e) by
6. Change the voice
a) My book is read by many
* Many read my book.
b) Did you take the therapy?
* Was the therapy taken by you?
c) I offered him a job
* He was offered a job by me.
d) Open the door
* Let the door be opened.
e) The Hunter shot a Bird
* A bird was shot by the hunter.
7. Correct the following sentence
a) He is capable to do his duties.
* He is capable of doing his duties.
b) He is my cousin brother.
* He is my cousin.
c) I believe God
* I believe in God.
d) His English knowledge is poor.
* He has little knowledge in English.
e) He has come this morning.
* He came this morning.
8. Write a paragraph on “Computer”
Paragraph on the Computer in 200 Words
In the 21st century, it is impossible to imagine a life without a computer and internet connection. The invention of computers has brought a lot of changes in people’s lives and has helped in fulfilling people’s dreams. A computer is used in various organisations, schools, institutions, offices, etc. It can be used to store important information with high protection and can also be used to send and receive messages, make calculations, develop software, send and receive emails, etc. The major parts of a computer are the mouse, keyboard, monitor, and CPU, but these gadgets have been improvised with a lot of modifications.
Nowadays, we have become very dependent on technology; therefore, it is difficult to imagine our lives without a computer. To learn any professional course, you must be well-versed in computer usage. Whether a school student or an employee, you must at least know the basics of computers. Along with the increasing usage of computers, they have been updated in many ways, like making it lighter to carry in a bag, making processors faster, etc. With the increasing usage and demands of people, computers have been developed and have made life easier. Starting from simple calculations to weather forecasting, computers have become a part of our lives.
গণিত - ২০
৯। x-y = 8 এবং xy = 5 হলে, x3-y3+8(x+y)2 এর মান কত?
সমাধানঃ x3-y3+8(x+y)2
=(x-y)3+3xy(x-y) +{8(x-y)2+4xy}
=83+3×5×8+{8(8)2+4×5}
=512+120+{8(64+20)}
=632+(8×84)
=632+672
=1304
১০। একটি আয়তাকার বাগানের দৈর্ঘ্য প্রস্থের দেড় গুণ এবং ক্ষেত্রফল ২৪০০ বর্গমিটার। বাগানটির বাইরে চারদিকে ৩ মিটার প্রশস্ত একটি পথ আছে। পথের প্রতি বর্গ মিটারে ৩.২৫ টাকা করে ঘাস লাগানো হলে পথটিতে গাছ লাগাতে কত টাকা খরচ হবে?
সমাধানঃ ধরি, বাগানের প্রস্থ = x মিটার
∴ বাগানের দৈর্ঘ্য = 1.5x মিটার
শর্তমতে, 1.5x × x = 2400
⇒ 1.5 x2 = 2400
⇒ x = 40 মিটার
∴ বাগানের দৈর্ঘ্য = 1.5 × 40 = 60 মিটার
বাগানের পরিসীমা = 2 × (40+60) = 200 মিটার
রাস্তার ক্ষেত্রফল = 200 × 3 = 600 বর্গ মিটার
∴ পথটিতে গাছ লাগাতে খরচ হবে = 600 × 3.25 = 1950 টাকা
১১। কোন আসল ৬ বছরের মুনাফা-আসলে ১১০০০ টাকা হয় মুনাফা আসলের ২/৮ অংশ। আসল ও মুনাফার হার নির্ণয় কর।
সমাধানঃ এখানে,
আসল 8 টাকা
মুনাফা 2 টাকা
∴ মুনাফা আসল = 8+2 = 10 টাকা
মুনাফা আসল 10 টাকা হলে, আসল = 8 টাকা
মুনাফা আসল 1 টাকা হলে, আসল = 8÷10 টাকা
মুনাফা আসল 11000 টাকা হলে, আসল = {(8×11000) ÷10} টাকা
= 8800 টাকা
∴ মুনাফা = (11000 - 8800) = 2200 টাকা
আমরা জানি, আসল ও মুনাফার হার নির্ণয় এর সুত্র I = pnr
I = মুনাফা = 2200
p = আসল = 8800
n = সময় = 6
r = মুনাফার হার
মুনাফার হার, I = pnr
2200 = 8800 × r × 6
= 4.17%
১২। একটি পণ্যদ্রব্য বিক্রয় করে পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতা উভয়ে ২০% লাভ করে। দ্রব্যটির খুচরা বিক্রয় মূল্য ২১৬০ টাকা হলে পাইকারি বিক্রেতার ক্রয় মূল্য কত?
সমাধানঃ ধরি, পাইকারী বিক্রেতার ক্রয়মূল্য 'x' টাকা
প্রশ্নমতে,
x এর ১২০% এর ১২০% = ২১৬০
⇒x × (১২০÷১০০) × (১২০÷১০০) = ২১৬০
⇒ ১.৪৪x = ২১৬০
⇒ x = (২১৬০÷১.৪৪)
⇒ x = ১৫০০ টাকা
সার্ভে ট্রেড - ২০
১৩। শিকল জরিপে রেঞ্জিং রডের ব্যবহার সমূহ লিখুন
উত্তরঃ রেইঞ্জিংরড স্টেশনবিন্দু চিহ্নিত ও রেখাকে সোজাকরার জন্য ব্যবহৃত হয়। ব্যাস ৩ সে. মি, পোতার জন্য ১৫ সে. মি লোহার নাল থাকে, ২ বা ৩ মি লম্বা হয়।
১৪। একটি রানয়ের দৈর্ঘ্য ১ মাইল এবং প্রস্থ ২০ ফুট। উক্ত রানওয়ে নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গার পরিমাণ শতাংশে বের করুন।
উত্তরঃ আমরা জানি, ১ মাইল = ৫২৮০ ফুট
∴ক্ষেত্রফল = (৫২৮০ × ২০) = ১০৫৬০০ বর্গফুট
শতাংশ = ১০৫৬০০ ÷ ৪৩৫.৬০ = ২৪২.৪২৪ শতক।
[ ১ শতক = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট]
১৫। অপটিক্যাল স্কয়ার এবং প্রিজম স্কয়ারের অনুপস্থিতিতে ফিতার সাহায্যে লম্ব স্থাপন পদ্ধতি বর্ণনা করুন।(চিত্র আবশ্যক)
উত্তরঃ
১৬। একটি রেখার পূর্ণ বৃত্ত বিয়ারিং ১৫০ ডিগ্রি হলে হ্রাসকৃ বিয়ারিং কত হবে নির্ণয় করুন। (চিত্র আবশ্যক)
উত্তরঃ
১৭।একটি রেখার পরিমাণ পাওয়া গেল ৩.৫০৯ মিটার রেখাটির দৈর্ঘ্য কত মিটার কত সেন্টিমিটার এবং কত মিলিমিটার লিখুন।
১. রেখাটির দৈর্ঘ্য = ৩.৫০৯ মিটার
২. রেখাটির দৈর্ঘ্য = ৩৫০.৯ সেন্টিমিটার
৩. রেখাটির দৈর্ঘ্য = ৩৫০৯ মিলিমিটার
১৮।ত্রিভুজায়ন ব্যতীত শিকল জরিপ অসম্ভব ব্যাখ্যা করুন।
উত্তরঃ
১৯। শিকল জরিপে বাধা বিঘ্ন সমূহ কত শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায় এবং কি কি লিখুন।
উত্তরঃ শিকল জরিপে বাধা বিঘ্ন সমূহ তিন শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়ঃ-
১. দর্শণ বাধাগ্রস্থ,
২. মাপন বাধাগ্রস্থ,
৩. দর্শণ ও মাপন বাধাগ্রস্থ।
২০। বিষমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্রটি নোটেশন সহ লিখুন।
বিষমবাহু ত্রিভুজ ক্ষেত্রফল = বর্গএকক
এখানে s = অর্ধপরিসীমা (তিন বাহুর সমষ্টির অর্ধেক)
a = ১ম বাহু
b = ২য় বাহু
c = ৩য় বাহু
২১। সুঠাম ত্রিভুজ ও অসুঠাম ত্রিভুজ এর চিত্র অঙ্কন করুন
উত্তরঃ
২২। বিমানবন্দরের নকশাই হ্যাঙ্গার এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ মেপে পাওয়া গেল যথাক্রমে ৫০ ও ৪০ সেন্টিমিটার। নকশাটি ১:৫০০ স্কিলে অঙ্কিত হলে হ্যাঙ্গার এর ক্ষেত্রফল বর্গমিটারে নির্ণয় করুন।
উত্তরঃ